প্রকাশিত সংবাদ সম্মেলনের প্রতিবাদ
আজ ৫ মার্চ/২৫ তারিখে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তথা কথিত সিএমএম নিউজ নামীয একটি ফেইজে প্রকাশিত সংবাদ সম্মেলন করে মরহুম আবদুল জব্বারের পরিবারের পক্ষে সাহাদাত হোসেন গং একটি ভিডিও ধারন পুর্বক একটি মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য দিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে। আমি উক্ত মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ সম্মেলনের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি। উক্ত সংবাদ সম্মলনে আমার বিরুদ্ধে জমি দখল ও বিক্রির ব্যাপারে অভিযোগ তোলা হয়েছে তাও সত্য নয়। এলাকার একটি কুচক্রি মহল আমার মান-সম্মানহানি করার কুমানষে একের পর এক ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্চে। দীর্ঘদিন ধরে আমার দখলে থাকা জমি শাহাদাত গং দখলে নেওয়ার জন্য ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্চে।
প্রকৃত কথা হলো আমার পিতা মরহুম মকবুল আহমদ সওদাগর গত ১৮/৮/১৯৭৫ ইং তারিখে ৩৩০৭ নং কবলা মুলে খরিদ মালিক মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক ৪৬ শতক ও আবদুল জব্বারের নামে ৪৬ শতক, একই তারিখে ৩৩০৮ নং কবলা মৃলে খরিদ মালিক মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক ২৬ শতক ও আবদুল জব্বারের নামে ২৬ শতক, দুই কবলায় সর্বমোট জমির পরিমান এক একর ৪৪ শতক, তার মধ্যে মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক ৭২ শতক ও আবদুল জব্বারের ৭২ শতক। উক্ত জমির মধ্যে আবদুল জব্বারের ৭২ শতক জমি গত ০১/১২/১৯৮৫ সালে ৪৬২৩ ও ৪৬২৫ দুটি কবলা মুলে খরিদ সুত্রে মালিক হয়েছে মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক। তখন মোহাম্মদ মোজাম্মেল হকের জমির পরিমান দাড়ায় এক একর ৪৪ শতক। ১৮/০৫/১৯৮৯ ইং তারিখের ১৫৮২ নং ফেরত কবলায় খরিদ মুলে আবদুল জব্বার ৭২ শতক জমির মালিক হয়েছে। উক্ত আবদুল জব্বারের দেওয়া গত ১৩/১১/১৯৮৯ ইং তারিখে ৪৮৪১ নং দানপত্র মুলে আবদুল জব্বারের ২য় স্ত্রী শাহনেওয়াজ বেগম এর নামে ৭২ শতক জমি হস্তান্তর করেছে। উক্ত শাহনেওয়াজ বেগম এর জমি ৩টি সাফ কবলা মুলে যথাক্রমে ১৬১৯ নং কবলা তারিখ ০৪/০৫/১৯৯৪, ১৬৬৫ নং কবলা তারিখ ১৮/০৪/১৯৯৫, ও ২২৪৬ নং কবলা ১৯/০৫/১৯৯৩ ইং তারিখে মোট ৩ টি কবলায় ৭২ শতক জমি মোজাফফর আহমদ গং কে বিক্রি করে শাহনেওয়াজ বেগম বিক্রি করে দিয়েছে। বিজ্ঞ যুগ্ন জেলা জজ ২য় আদালত, কক্সবাজার বিচারাধীন। উক্ত বিচারাধীন অপর মামলা নং ২২২/২০২৩ ইং, বিষয়ের প্রতি তোয়াক্কা না করে অবৈধভাবে জোর পুর্বক জমি দখল করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্চে।
প্রকাশিত সংবাদে মোজাম্মেল হক প্রতিপক্ষকে হুমকি দেওয়ার কথা বলা হলেও তা আদৌ সত্য নয়। শাহনেওয়াজ ও শাহাদাত গং গত ২৮ ফেব্রুয়ারী, সন্ত্রাসী কায়দায় জোরপুর্বক ভাবে জমি দখলে নিতে চাইলে আমরা জানতে পেরে আইনের আশ্রয় গ্রহন করেছি। তখন স্থানীয় আর্মিক্যাম্পে অভিযোগ জানালে তারা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
পাঠকের মতামত: